অদ্য ৩০/১১/২৩ ইং তারিখ আছাদপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত উজানেরকান্দি গ্রামে হাকিম মিয়ার বাড়িতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক ও ইপিআই সেবা প্রদান করা হলো। পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা ছিলেন জাকিয়া আপা, পরিবার কল্যাণ সহকারী মৌসুমি আক্তার ও সেচ্ছাসেবীকা তাছলিমা আক্তার।
আমাদের অদ্য ৩০-১১-২০২৩ ইং তারিখে সেবা সমূহ নিম্নরুপ:
শিশু ১১ জন
সাধারণ ৪৭ জন
গর্ভবতী ২ জন
মোট সেবা গ্রহনকারী: ৬০ জন
মোঃ ইকবাল হোসেন
পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক
আছাদপুর ইউনিয়ন, হোমনা, কুমিল্লা।
অদ্য ২৭/১১/২৩ ইং তারিখ আছাদপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত খোদেদাউদপুর গ্রামে কাইয়ুম মিয়ার বাড়িতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক ও ইপিআই সেবা প্রদান করা হলো। পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা ছিলেন জাকিয়া আপা, পরিবার কল্যাণ সহকারী মৌসুমি আক্তার ও সেচ্ছাসেবীকা তাছলিমা আক্তার। সেবা প্রদানকালে পরিদর্শন করেন জনাব ফাহমিদা আফরোজ, মেডিকেল অফিসার, MCH,FP. পরিদর্শন করে দম্পতিদেরকে বিভিন্ন পরামর্শ, স্থায়ী এবং অস্থায়ী পদ্ধতি সম্পর্কে অবহিত করেন। তাদেরকে পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতিতে থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেন। গর্ভবতী মায়েদেরকে কাউন্সেলিং করে তাদেরকে নরমাল ডেলিভারি করার জন্য পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়েছেন। আছাদপুর পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে বিনামূল্যে নরমাল ডেলিভারি করানো হয় সে বিষয়ে তিনি সবাইকে অবহিত করেন।
আমাদের অদ্য ২৭-১১-২০২৩ ইং তারিখে সেবা সমূহ নিম্নরুপ:
সুখি ৫ জন
গর্ভবতী ৪ জন
শিশু ১১ জন
সাধারন রোগী ৪৯জন
মোঃ ইকবাল হোসেন
পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক
আছাদপুর ইউনিয়ন, হোমনা, কুমিল্লা।
আমাদের সকলের পরিচিত মুখ শ্রদ্ধেয় হাজী সুধন হুজুর। উনি আমাদেরও হুজুর এবং আমাদের বাবা-চাচাদেরও হুজুর ছিলেন। হুজুরের বাড়ি ছোট ঘনিয়ারচর। উনার বয়স এখন প্রায় ১২০ বছর এর মত। হুজুরের জন্য সকলেই দোয়া করবেন যেন আল্লাহ তাকে দীর্ঘজীবী ও পূর্ণ সুস্থতা দান করেন। হুজুর শারীরিকভাবে অসুস্থ ও বার্ধক্যজনিত কারনে চোখে দেখতে পান না, কানে শুনতে পান না এবং হাঁটতে পারেন না। তিনি আমাদের মসজিদে একাধারে সুদীর্ঘ ২৭ বছর ইমামতি করেছেন এবং পরবর্তীতে ও আবার কয়েক বছরের জন্য ইমামতি করেন। উনার আপ্রাণ প্রচেষ্টায় এবং এলাকাবাসির সার্বিক সহযোগিতায় আমাদের মসজিদটি স্থাপিত হয়। আমাদের মসজিদটি গড়ে তোলার পিছনে হুজুরের অবদান অনস্বীকার্য। আজ আমরা যেই মসজিদে নামাজ আদায় করি এবং আদায় করতে পারি, এক সময় এই মসজিদটি এমন ছিল না। হুজুর আমাদের মকতব পড়াতেন শ্রদ্ধেয় মরহুম আব্দুল মান্নান চাচার (শ্রদ্ধেয় আলহাজ্ব রোস্তম আলম স্বপন ভাইয়ের বাবা) বাড়িতে। তৎকালীন সময়ে সেখানে একটি বড় চৌচালা ঘর ছিল। সেই ঘরটি শ্রদ্ধেয় মান্নান চাচার ছিল। সেই ঘরটি মান্নান চাচা ছেলে-মেয়েদের মকতব পড়ানোর জন্য দিয়ে দেন। বর্তমানে সেই ঘরটি এখন আর নেই। আল্লাহ মরহুম আব্দুল মান্নান চাচাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। বর্তমানে আমাদের এই মসজিদের এবং এলাকার জন্য সব সময় কাজ যাচ্ছেন উনারি সুযোগ্য ছেলে আলহাজ্ব রোস্তম আলম স্বপন ভাই। হুজুরের সাথে অনেকক্ষণ কথা বল্লাম। উনার সাথে আলাপ করে আরও অনেক কিছুই জানতে পারলাম। হুজুর বলছিলেন উনি এবং অন্যান্য গ্রামের আরও কিছু পরিচিত লোকজন পায়ে হেঁটে গিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফে হজ্জ পালন করতে গিয়েছিলেন। উনারা যখন হজ্জ পালন করতে যান তখন ছিল ইংরেজি ১৯৫৩ সন। উনারা দীর্ঘ ৫ মাস পায়ে হেঁটে হজ্জ পালন করতে গিয়েছিলেন। উনারা চট্টগ্রাম থেকে সোদি-আরব পর্যন্ত জাহাজের মাধ্যমে সাগর পথ পাড়ি দেন। বাকি পথ পায়ে হেঁটেই অতিক্রম করেন। উনাদের পবিত্র হজ্জ পালন করার জন্য ব্যয় হয়েছিল ৭২৫ টাকা। আমরা যারা উপস্থিত ছিলাম তিনি আমাদেরকে আরও বলেন যে তিনি ১ম বিশ্বযুদ্ধ দেখেছিলেন। তখন তার বয়স কত ছিল সেটা তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেন নি। সেই হিসেবে উনার বয়স ১২০ এর উপরে। কেননা ১ম বিশ্বযুদ্ধ সংগঠিত হয় ২৮ জুলাই, ১৯১৪ সালে থেকে ১১ নভেম্বর, ১৯১৮ সাল পর্যন্ত। তবে একটি মজার কথা হলো হুজুরের স্মৃতিশক্তি নিয়ে। উনি এই বয়সেও আমাদের চাইতে স্মৃতিশক্তি বেশি। এখনও উনি সবাইকে চিনতে পারেন এবং সবকিছুই বলতে পারেন। মাঝে মাঝে উনি এমন কিছু লোকজনের কথা জিজ্ঞেস করেন ও বলেন যাদেরকে আমরা ভালভাবে চিনিনা। অথচ উনারা আমাদেরই আপনজন। সবসময়ই হুজুর আমাদের দড়িকান্দি গ্রামের কথা বলেন এবং এখানে আসতে চান। উনি অছিয়ত করে গিয়েছেন যে উনি মারা যাওয়ার পর যেন উনাকে আমাদের গ্রামে কবর দেয়া হয়। এখনও পর্যন্ত হুজুর ভালো আছেন। পবিত্র রমজানের সবগুলো রোজাই পালন করতেছেন। উনি সকলের কাছেই দোয়া চেয়েছেন এবং ক্ষমা চেয়েছেন। হুজুর চলার পথে আপনাদের কারও সাথে ভুল-ত্রুটি করে থাকলে ও নিজের অজান্তে কারও মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে হুজুরকে ক্ষমা করে দিবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ আমরা হুজুকে দেখতে যাই এপ্রিল ২০ এবং এপ্রিল ২৩, ২০২১ ইং তারিখে।
তিনি আর আমাদের মাঝে বেঁচে নেই। তিনি ৪ আগস্ট ২০২১ ইং খ্রিস্টাব্দে এ দুনিয়ায় মায়া ছেড়ে প্রভুর ডাকে সাড়া দিয়ে পরপারে চলে যান। আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।
👉👉রামকৃষ্ণপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ,হোমনা,কুমিল্লা👈👈
✒(প্রকাশকালঃ ২৯ ডিসেম্বর,১৯৯৬ ইং)
(১৫ পৌষ,১৪০৩ বাংলা)
✒দীর্ঘ ২২ বছর আগে প্রকাশিত একটি ম্যাগাজিন "১০ বছর পূর্তি উৎসব-৯৬ "-এর বইটি থেকে কিছু অসাধারন তথ্য এবং ছবি সংগ্রহ করলাম।
এখানে তৎকালীন রামকৃষ্ণপুর কলেজের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতাবৃন্দ,শিক্ষক/শিক্ষিকা মন্ডলী,মেধা তালিকায় স্থান ও স্টার প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কিছু ছবিসহ তথ্য পেলাম।
অত্র কলেজের তৎকালীন সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতাবৃন্দদের মধ্যে আমাদের আসাদপুর গ্রামের কৃতী সন্তান 🌠জনাব মোঃ সিরাজুল ইসলাম ও 🌠জনাব এনায়েত উল্লাহ ফারুকী (প্রতিষ্ঠাতা আসাদপুর হাজী-সিরাজ-উদ-দ্দৌল্লাহ ফারুকী উচ্চ বিদ্যালয়) উল্লেখযোগ্য।তাছাড়াও রামকৃষ্ণপুর,দৌলতপুর,মাইজচর,রামনগর ও আরও অন্যান্য এলাকার সম্মানিত সদস্যবৃন্দ রয়েছেন এখানে।
অত্র কলেজের তৎকালীণ 🌠অধ্যক্ষ জনাব মোঃ শফিউল আলম-১৯৯১ ইং
🌠সহকারী অধ্যাপক আবু নাঈম ভূইয়া
🌠সহকারী অধ্যাপক জনাব সফিকুল ইসলাম
🌠 " " মোঃ নুরুল হক
🌠 " " মোঃ ইমরুল কায়েস
🌠 " " আব্দুল কুদ্দুস
🌠 " " মোঃ জামির হোসেন ভূইয়া ও আরও অনেকে রয়েছেন এখানে।
ম্যাগাজিনটি সম্পাদনা করেছিলেনঃ-
জনাব নুরুল হক (বাংলা প্রভাষক)
জনাব মোঃ আমিরুল ইসলাম(জীববিজ্ঞান প্রভাষক)
মিসেস মাহফুজা রহমান(ইংরেজি প্রভাষিকা)
✒প্রচ্ছদ ও পরিকল্পনায়ঃ-মোঃ আমিরুল ইসলাম
✒অলংকরণেঃ- তানজীর আমির
✒প্রকাশনায়ঃ- রামকৃষ্ণপুর কলেজ,হোমনা,কুমিল্লা।
✒মুদ্রনেঃ- পেঙ্গুইন প্রিন্টার্স (১৪৭,আরামবাগ,ঢাকা)
🎓📚📓📖সংগ্রহেঃ- মোঃ ইকবাল হোসেন,অত্র কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ছাত্র (২০১২-২০১৪_উচ্চ মাধ্যমিক) ও
(২০১৪-২০১৭ শিক্ষাবর্ষ_স্নাতক পাস),আসাদপুর,হোমনা,কুমিল্লা।
সুলতানী আমলের স্থাপত্যের নিদর্শন তেভাগিয়া কলাগাছিয়ায়
কুমিল্লা জেলা হোমনা থানা আছাদপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত তেভাগিয়া কলাগাছিয়ায় এই মসজিদটি অবস্থিত।এই মসজিদটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ।এটি একটি অত্যন্ত প্রাচীন মসজিদ।তবে এই মসজিদটি তৈরির বা স্থাপনাকালের কোন কাগজপত্র ও নথিপত্র সংরক্ষিত নেই।শুধুমাত্র লোকমুখে প্রচলিত আছে যে,এই মসজিদটি সুলতানী আমলের মসজিদ।মসজিদটিতে এখনও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এবং জুম'আর নামাজ পড়া হয়।কিন্তু গ্রামের কিছু কিছু লোক মসজিদটিকে ভেঙে ফেলার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেছে।মসজিদটি এখন ধ্বংসের সম্মুখীন।এমতাবস্থায় এলাকার লোকজনের রক্ষনাবেক্ষন ও প্রশাসনের সহায়তা ছাড়া মসজিদটি রক্ষা করা সম্ভব নয়।
এক নজরে ৫৬ নং দড়িকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (১৯৯৫ সাল___২০১২ সাল পর্যন্ত) মেধাবী ও সমাপনী পরীক্ষায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের নামের তালিকা এবং তাদের পাশের গ্রেডঃ-
১⚪খাদিজা বেগম (১৯৯৫ সাল)---১ম গ্রেড
২⚫সাইদুর রহমান (১৯৯৫ সাল)---২য় গ্রেড
৩⚪জাকির হোসেন (১৯৯৫ সাল)---২য় গ্রেড
৪⚫আবুল হাছান (১৯৯৫ সাল)---২য় গ্রেড
৫⚪নজরুল ইসলাম (১৯৯৭ সাল)---২য় গ্রেড
৬⚫সালমা আক্তার (১৯৯৭ সাল)---২য় গ্রেড
৭⚪জ্যোসনা বেগম (১৯৯৭ সাল)---২য় গ্রেড
৮⚫রাসেল মিয়া (১৯৯৮ সাল)---২য় গ্রেড
৯⚪আল-আমিন (১৯৯৯ সাল)---২য় গ্রেড
১০⚫সোনিয়া আক্তার (২০০০ সাল)---২য় গ্রেড
১১⚪আল-আমিন (২০০০ সাল)---২য় গ্রেড
১২⚫রাশেদুল হাছান (২০০৩ সাল)---১ম গ্রেড
১৩⚪সাইফুল ইসলাম (২০০৪ সাল)---১ম গ্রেড
১৪⚫কাউসার আহাম্মেদ (২০০৪ সাল)---২য় গ্রেড
১৫⚪রাশিদা আক্তার (২০০৫ সাল)---২য় গ্রেড
১৬⚫পাপিয়া আক্তার (২০০৬ সাল)---১ম গ্রেড
১৭⚪লিপি আক্তার (২০০৬ সাল)---১ম গ্রেড
১৮⚫মনির হোসেন (২০০৬ সাল)---২য় গ্রেড
১৯⚪বায়েজিদ (২০০৭ সাল)---২য় গ্রেড
২০⚫নুরুন্নাহার (২০০৭ সাল)---২য় গ্রেড
২১⚪আল-আমিন (২০০৮ সাল)---২য় গ্রেড
২২⚫রোমান (২০০৯ সাল)---২য় গ্রেড
২৩⚪ওমর ফারুক (২০১০ সাল)---২য় গ্রেড
২৪⚫মোঃ মোমেন (২০১১ সাল)---২য় গ্রেড
২৫⚪তানজিনা (২০১২ সাল)---১ম গ্রেড
২৬⚫তাবাছুম ফারুকী (২০১২ সাল)---২য় গ্রেড
বিদ্যালয়টির লোকেশনঃ- দড়িকান্দি (আসাদপুর),হোমনা,কুমিল্লা।
◽তথ্যটি বিদ্যালয় থেকে সংগ্রহ করলাম◾
আছাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইতিহাস সুদীর্ঘ ৬১ বছরের ইতিহাস। এই ইউনিয়ন পরিষদের ইতিহাস আমার জন্মের আগের ইতিহাস, আমার বাবার জন্মের আগের ইতিহাস। এই ইউনিয়ন পরিষদে অনেক চেয়ারম্যান এসেছেন আবার চলেও গিয়েছেন। অনেকেই আবার দুনিয়া ছেড়ে অন্ধকার কবরে চলে গিয়েছেন। কিন্তু তাদের সকলের অবদান রয়ে গেছে। দুনিয়াতে যারা বেঁচে নেই আল্লাহ যেন মাগফিরাত দান করেন এবং জান্নাতবাসী করেন।
আছাদপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়
হােমনা, কুমিল্লা।
চেয়ারম্যান গনের নাম ও কার্যকালঃ
১. জনাব মােঃ খােরশেদুর রহমান (১৯-০৯-১৯৬২ হইতে ১৭-১০-১৯৭১)
২. জনাব মোঃ আমজাদ হােসেন (২৫-০২-১৯৭৩ হইতে ২১-০২-১৯৭৯)
৩.জনাব মোঃ আমজাদ হােসেন (৩০-০৩-১৯৭৯ হইতে ০১-০৪-১৯৮৬)
৪.জনাব মােঃ শহিদ উল্লাহ (১০-০৪-১৯৯৬ হইতে ০৮-০২-১৯৯২)
৫.জনাব হাজী আঃ রাজ্জাক (২২-১২-১৯৯২ হইতে ১৯-০১-১৯৯৭)
৬.জনাব মােঃ ইলিয়াছ সওদাগর (১৯-০২-১৯৯৭ হইতে ২০-০৩-২০০৩)
৭.জনাব মোঃ জহিরুল ইসলাম (২৫-০৫-২০০৩ হইতে ২৭-০৩-২০০৬)
৮.জনাব মােঃ জালাল উদ্দিন পাঠান (২৯-০৪-২০০৬ হইতে ২০-০৬-২০১১)
৯.জনাব মােঃ জালাল উদ্দিন পাঠান (২১-০৬-২০১১ হইতে ২৩-০৬-২০১৬)
১০.জনাব মােঃ জালাল উদ্দিন পাঠান (২৪-০৬-২০১৬ হইতে ১২-০১-২০২২)
১১.জনাব মােঃ জালাল উদ্দিন পাঠান (১৩-০১-২০২২ হইতে বর্তমান)
বিঃদ্রঃ-
সবচেয়ে কম সময়ের জন্য চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন জনাব মোঃ জহিরুল ইসলাম (০২ বছর ১০ মাস ০২ দিন) এবং সবচেয়ে বেশি সময়ের জন্য চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জনাব মােঃ জালাল উদ্দিন পাঠান (সুদীর্ঘ ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে এখনো বর্তমান চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন)।
অদ্য ১৪ অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখে আছাদপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহের ঢালাই সম্পন্ন হলো। উক্ত ঢালাই কাজে জনাব মফিজুল মফিজ মেম্বার ভাই ভোর সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন এবং বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন। ঢালাই করার সময় উপস্থিত ছিলেন জনাব ডালিম মেম্বার, জনাব জহিরুল ইসলাম জহির কাকা এবং গ্রামের অন্যান্যরা। সংশ্লিষ্ট কাজে যারা সহযোগিতা করেছেন এবং বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে বিভিন্নভাবে অত্র ঈদগাহ উন্নয়নকে গতিশীল করেছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। সবার কাছেই দোয়া এবং সহযোগিতা চাই যেন সামনে অত্র ঈদগাহ উন্নয়ন সম্পন্ন হয়।
আলহামদুলিল্লাহ অদ্য ১০ অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখে আছাদপুর পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে একটি নরমাল ডেলিভারি সেবা প্রদান করা হলো। উক্ত সেবা গ্রহীতার গ্রাম হলো অত্র ইউনিয়নের অন্তর্গত গ্রাম চিৎপুর। আমাদের ভিজিটর জাকিয়া সুলতানা আপা রোগীর সাথে সারারাত সজাগ থেকে ভোর ৬টায় নরমাল ডেলিভারি করতে সক্ষম হন। আলহামদুলিল্লাহ মা ও নবজাতক (কন্যা সন্তান) দুজনই সুস্থ ছিল।
আমি অত্র ইউনিয়নের সকলকে আহবান করবো যেন আপনারা সকলেই অত্র হাসপাতালে গর্ভবতী মা-বোনদেরকে নিয়ে আসেন। এখানে বিনামূল্যে নরমাল ডেলিভারি করানো হয় এবং গর্ভবতী মা-বোনদের সকল ঔষধ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়।
"সিজারিয়ান অপারেশনকে না বলুন, নরমাল ডেলিভারিকে হ্যা বলুন।"
মোঃ ইকবাল হোসেন
পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক
আছাদপুর ইউনিয়ন, হোমনা, কুমিল্লা।
এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বা দেখতে ভিজিট করুন
অনেক প্রতীক্ষার পর আছাদপুর মোড় হতে ঘনিয়ারচর যাওয়ার রাস্তাটি পুনরায় সংস্কার এবং বিটুমিন দিয়ে পাকা করার জন্য রাস্তাটি তৈরি করা হচ্ছে। বর্তমানে রাস্তাটির বিটুমিনের পুরো প্রলেপ উঠিয়ে ফেলা হচ্ছে ও রাস্তা পরিষ্কার করা হচ্ছে। তাই রাস্তাটি দিয়ে যাতায়াত করতে কষ্ট হচ্ছে। রাস্তার কাজ আছাদপুর মোড় হতে শুরু করা হয়েছে।
অবশেষে সেলিমা আহমেদ মেরী এমপি মহোদয়কে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই জনসাধারণের কথা চিন্তা করে উক্ত রাস্তাটি সংস্কার করার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য। সেই সাথে আরও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট যারা রয়েছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
অদ্য ০২ অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখে পিপিআর ও ক্ষুরা রোগ নির্মূল প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী ছাগল ও ভেড়ার পিপিআর ও ক্ষুরা রোগের বিনামূল্যে টিকা প্রদান কর্মসূচীতে সকলের ছাগল ও ভেড়াকে টিকা প্রদান করা হয়। উক্ত কর্মসূচীতে লক্ষ্য করার মতো উপস্থিতি ছিল। গ্রামের সকলেই উৎসাহের সহিত টিকা নিতে আসেন। সকলকেই যথাযথভাবে সেবা প্রদান করা হয়েছে। উক্ত কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন জনাব মফিজ মেম্বার, জনাব বাছির ডাক্তার (ইউপি সদস্য, আছাদপুর ইউনিয়)। পূর্বেই সকলকে মসজিদের মাইক দিয়ে মাইকিং করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
আছাদপুর ইউনিয়নের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব জালাল উদ্দীন পাঠান।প্রায়ই চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে কথা হয়। সত্যি বলতে তিনি একজন ভালো মনের মানুষ। বিশেষ করে আছাদপুর ইউনিয়নের সকল মানুষের প্রিয় তিনি। তিনি একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায় পরায়ন ব্যক্তি। তিনি সুদীর্ঘ ১৭ বছর ধরে একটানা অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। তিনি ২৯-০৪-২০০৬ হইতে বর্তমান সময় ধরে অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার এই দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালনে আছাদপুর ইউনিয়নের জনগন সবাই তার পাশে ছিল এবং তিনিও সকলের পাশেই ছিলেন। তার সুদীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালনের সময় অত্র ইউনিয়নের অনেক রাস্তাঘাটের, কালভার্টের, ঘাটলার অনেক উন্নয়ন করেছেন। তাছাড়া অনেক গরীব দুঃখী মানুষের ত্রাণের, বসত ভিটা, আর্থিক সহযোগিতা করেছেন। তিনি অত্র ইউনিয়নের একজন জনপ্রিয় মানুষ। তিনি যতবারই নির্বাচন করেছেন ততবারই জয়লাভ করেছেন। বর্তমানে তিনি শারীরিকভাবে কিছুটা অসুস্থ রয়েছেন। সকলের কাছে তিনি দোয়াপ্রার্থী। সকলেই তাহার শারীরিক সুস্থতা কামনা করবেন।
ক্যামেরায় ছিলেন: শ্রদ্ধেয় বড় ভাই মফিজুল ইসলাম মফিজ ভাই
অদ্য ৩০/১১/২৩ ইং তারিখ আছাদপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত উজানেরকান্দি গ্রামে হাকিম মিয়ার বাড়িতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক ও ইপিআই সেবা প্রদান করা হলো। পরিবার কল্…
Read more »অদ্য ২৭/১১/২৩ ইং তারিখ আছাদপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত খোদেদাউদপুর গ্রামে কাইয়ুম মিয়ার বাড়িতে স্যাটেলাইট ক্লিনিক ও ইপিআই সেবা প্রদান করা হলো। পরিবার কল…
Read more »আমাদের সকলের পরিচিত মুখ শ্রদ্ধেয় হাজী সুধন হুজুর। উনি আমাদেরও হুজুর এবং আমাদের বাবা-চাচাদেরও হুজুর ছিলেন। হুজুরের বাড়ি ছোট ঘনিয়ারচর। উনার বয়স এখন প্র…
Read more »👉👉রামকৃষ্ণপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ,হোমনা,কুমিল্লা👈👈 ✒(প্রকাশকালঃ ২৯ ডিসেম্বর,১৯৯৬ ইং) (১৫ পৌষ,১৪০৩ বাংলা) ✒দীর্ঘ ২২ বছর আগে প্রকাশিত একটি ম্…
Read more »সুলতানী আমলের স্থাপত্যের নিদর্শন তেভাগিয়া কলাগাছিয়ায় কুমিল্লা জেলা হোমনা থানা আছাদপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত তেভাগিয়া কলাগাছিয়ায় এই মসজিদটি অবস্থিত।এই মসজ…
Read more »এক নজরে ৫৬ নং দড়িকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (১৯৯৫ সাল___২০১২ সাল পর্যন্ত) মেধাবী ও সমাপনী পরীক্ষায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের নামের তালিকা …
Read more »আছাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইতিহাস সুদীর্ঘ ৬১ বছরের ইতিহাস। এই ইউনিয়ন পরিষদের ইতিহাস আমার জন্মের আগের ইতিহাস, আমার বাবার জন্মের আগের ইতিহাস। এই ইউনিয়ন পর…
Read more »অদ্য ১৪ অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখে আছাদপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহের ঢালাই সম্পন্ন হলো। উক্ত ঢালাই কাজে জনাব মফিজুল মফিজ মেম্বার ভাই ভোর সকাল থেকে দুপুর পর্যন্…
Read more »আলহামদুলিল্লাহ অদ্য ১০ অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখে আছাদপুর পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে একটি নরমাল ডেলিভারি সেবা প্রদান করা হলো। উক্ত সেবা গ্রহীতার গ্রাম হলো …
Read more »অনেক প্রতীক্ষার পর আছাদপুর মোড় হতে ঘনিয়ারচর যাওয়ার রাস্তাটি পুনরায় সংস্কার এবং বিটুমিন দিয়ে পাকা করার জন্য রাস্তাটি তৈরি করা হচ্ছে। বর্তমানে রাস্ত…
Read more »অদ্য ০২ অক্টোবর ২০২৩ ইং তারিখে পিপিআর ও ক্ষুরা রোগ নির্মূল প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী ছাগল ও ভেড়ার পিপিআর ও ক্ষুরা রোগের বিনামূল্যে টিকা প্রদান কর্ম…
Read more »আছাদপুর ইউনিয়নের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব জালাল উদ্দীন পাঠান।প্রায়ই চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে কথা হয়। সত্যি বলতে তিনি একজন ভালো মনের মানুষ। বিশেষ করে আ…
Read more »